ইচ্ছে ছিল একটা সুভ্র কুমুদের সৌরভ দিয়ে লেখাটা সুরু করার,কিন্তু আবার ব্যর্থ হলাম।
কারণ চোখের পলক ফেলতেই আবার একটা খবর চোখের সামনেই ভেসে উঠলো।
শ্লীলতাহানির শিকার হলো দ্বাদশ শ্রেনীর ছাত্রী ,স্থান আবার সেই বারাসাত!
ঘটনার পর অভিনেতা-বিধায়ক চিরঞ্জিত চক্রবর্তী তার বাড়িতে সান্তনা দিতে গিয়ে জানান :মেয়েটির নাকি পোশাক ঠিক ছিল না,তার ভদ্র পোশাক পরা উচিত ছিল!
সাত সকালে এত স্তম্ভিত করার মত খবর র কি হতে পারে?
অর্থাৎ তিনি প্রমান করলেন স্বল্পবসনা যেকোনো নারীকেই পুরুষদের ধর্ষনের অধিকার আছে।সেখানে নাকি ধর্ষন কারীর কোনো দোষ নেই ,নারীটির নাকি দোষ ...কিন্তু মাননীয় বিধায়ক মহাশয় এর আগে যে কোটি ধর্ষন হলো সেই সব নারীরা তো ভদ্র পোশাকি পরে ছিলেন,সেটা মনে হয় আপন ভুলে যাচ্ছেন,
আসল ব্যাপার একানে কাজ করে পুরুষের হীন যৌন কামনা।
কারণ রাস্তা ঘাটে দেখা যায় যে কোনো নারী-সে স্বল্পবসনা হোক বা ভদ্রবসনা,তাকে দেখে পুরুষের মনে কাম জাগবেই...এটা সমাজের দোষ ,
কিছু বিকৃত মনের পুরুষেরা সমাজ কে কলুসিত কালিমায় কলংকিত করছে
কিন্তু প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা করবেনা কারণ মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী বাদে প্রশাসনে বেশিরভাগ পূরুষ ...
ঘেন্না করে এই জঘন্য লিঙ্গ রাজনীতি দেখলে।
কারণ শাড়ি পরলেই যে ধর্ষন হবেনা তেমন গেরান্টি কেউ দিতে পারবেনা।
আরে মেয়ে রা কি পোশাক পর্বে এটা কি পুরুষ স্বাসিত সমাজ ঠিক করে দেবে?
অন্তত নিজেদের যৌন বিকৃতি ঢাকবার জন্য নারীদের দশ দেবেন নাplz ...
যেদিন আপনাদের বাড়ির মা বোনেদের নিয়ে টানাটানি হবে সেদিন বুঝবেন আজ বুঝবেন না ...
নারীদের স্বল্প পোশাক দেখলে যে সব পুরুষের যৌন কামনা জেগে ওঠে সেইসব অশিক্ষিত পুরুষদের আগে সমাজ থেকে বের করুন,.
নিজেদের ভুল গুলো শোধরান ,তারপর এনিয়ে মতামত দেবেন।
কারণ চোখের পলক ফেলতেই আবার একটা খবর চোখের সামনেই ভেসে উঠলো।
শ্লীলতাহানির শিকার হলো দ্বাদশ শ্রেনীর ছাত্রী ,স্থান আবার সেই বারাসাত!
ঘটনার পর অভিনেতা-বিধায়ক চিরঞ্জিত চক্রবর্তী তার বাড়িতে সান্তনা দিতে গিয়ে জানান :মেয়েটির নাকি পোশাক ঠিক ছিল না,তার ভদ্র পোশাক পরা উচিত ছিল!
সাত সকালে এত স্তম্ভিত করার মত খবর র কি হতে পারে?
অর্থাৎ তিনি প্রমান করলেন স্বল্পবসনা যেকোনো নারীকেই পুরুষদের ধর্ষনের অধিকার আছে।সেখানে নাকি ধর্ষন কারীর কোনো দোষ নেই ,নারীটির নাকি দোষ ...কিন্তু মাননীয় বিধায়ক মহাশয় এর আগে যে কোটি ধর্ষন হলো সেই সব নারীরা তো ভদ্র পোশাকি পরে ছিলেন,সেটা মনে হয় আপন ভুলে যাচ্ছেন,
আসল ব্যাপার একানে কাজ করে পুরুষের হীন যৌন কামনা।
কারণ রাস্তা ঘাটে দেখা যায় যে কোনো নারী-সে স্বল্পবসনা হোক বা ভদ্রবসনা,তাকে দেখে পুরুষের মনে কাম জাগবেই...এটা সমাজের দোষ ,
কিছু বিকৃত মনের পুরুষেরা সমাজ কে কলুসিত কালিমায় কলংকিত করছে
কিন্তু প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা করবেনা কারণ মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী বাদে প্রশাসনে বেশিরভাগ পূরুষ ...
ঘেন্না করে এই জঘন্য লিঙ্গ রাজনীতি দেখলে।
কারণ শাড়ি পরলেই যে ধর্ষন হবেনা তেমন গেরান্টি কেউ দিতে পারবেনা।
আরে মেয়ে রা কি পোশাক পর্বে এটা কি পুরুষ স্বাসিত সমাজ ঠিক করে দেবে?
অন্তত নিজেদের যৌন বিকৃতি ঢাকবার জন্য নারীদের দশ দেবেন নাplz ...
যেদিন আপনাদের বাড়ির মা বোনেদের নিয়ে টানাটানি হবে সেদিন বুঝবেন আজ বুঝবেন না ...
নারীদের স্বল্প পোশাক দেখলে যে সব পুরুষের যৌন কামনা জেগে ওঠে সেইসব অশিক্ষিত পুরুষদের আগে সমাজ থেকে বের করুন,.
নিজেদের ভুল গুলো শোধরান ,তারপর এনিয়ে মতামত দেবেন।